কবিতা 

নিখিল নওশাদের ৫টি কবিতা

একখান কাঁঠালচুরি গ্রাম এ রাষ্ট্র আমার। আদিবৃক্ষের দাগ লাগা বুকে এখনো সিঁধেলচোর থ্রিল, ‘কান্ধার’ বিল থেকে ছুটে আসে তাম্বুলখানা; কৈশোরের কোন্ কোণে এখনো প্রেমের ছবি, কাব্য-জসীম। এদেহ জোনাকসম জ্বলে, পুরনো আড়ার তলে নানীদের কঙ্কাল নেচে নেচে ঘুমিয়ে জাগায় সেই সুর… আবেশে এসে শেষে বিপরীত বাংকারে শিশির-শরীর ধরে জমে যায় সুনিপুণ ট্যুর, বেহেস্তি ঘাম! যে কাম নিশি তোলে ধানের আওয়াজ বাজে শেষরাতে মিটিমিটি শিখা দেয় বধূর বিষম ঢেউ-দিল্। প্রতিটি মধ্যরাতে প্রিয়জন কেঁদে ওঠে বিদেহী বাতায় বসে বিল, ‘কান্ধার বিল’… যে গাছে বাদুড় ওড়ে পৃথিবীর ফলাফল সেই দিকে হেলে গেলে ছয় পায়ে…

Read More
কবিতা 

রক্তিম রাজিবের ৫টি বয়ান

দ্যাখ, কেবল তাকিয়ে থাকলেই কি হয় জ্ঞানজ্ঞানভাব নিয়ে আলোর বিস্তার করা যায় না। বিষয়টা নীল কিংবা পাংশু করা মুখ নিয়ে কারো দালানে প্রবেশে অগ্রাধিকার পাবার মত। পাওয়া থেকে যেমন আকাঙ্খার শুরু তেমনি পাওয়ার বলতে দুনিয়ায় হেডমদারের অঙ্গবিশেষ। যদিও বিশেষ বিশেষ আলোচনায় পরিত্যক্ত কয়েদিরা মুক্তাকাশের দাবী করতেই পারে। সেক্ষেত্রে বিল পাশ না হলেও আমরা এখানে মোরালভাবের গুরুত্বটাকে বুঝতে চেষ্টা করি। আর আক্ষেপন নিরূপনের দিকে না গেলে মাতাল ঝংলা থেকে খসে পড়ে যায় দুদণ্ডী বেহালা। সেটা কাত্তিক কিংবা পোষ হবার কথা না। এখন পর্যন্ত যতগুলি অক্ষরকে ছাড়া হয়েছে তাদের সকলেই ঝরে পড়েছে…

Read More